জীবনের অনুমান 𝗠𝘂𝗵𝗮𝗺𝗺𝗮𝗱 𝗢𝗯𝗮𝗶𝗱𝘂𝗹𝗹𝗮𝗵 𝗙𝗮𝗿𝘂𝗸 আমাদের পথ চলতে গিয়ে অনেক সময় অনুমানের উপর নির্ভরতা পায়।সেটা হতে পারে ব্যক্তিজীবন,কর্মজীবন কিংবা সমাজ জীবন।অনুমান বা ধারণা আমাদের নেয়াই লাগে। কিন্তু সে অনুমান যদি নিজের গন্ডি ছড়িয়ে অন্যের উপর পড়ে,আর সেটি কোনো খারাপ বিষয়ে হয়ে থাকে,তাহলে আমরা এক কথায় বলতে পারি এটি একটি কুধারণা। সমাজে বসবাসের জন্য এবং বন্ধুত্বের সম্প্রীতির জন্য এই কুধারণা কতটা হুমকিসরূপ হতে পারে তা অজানা কিছু নয়। কারো সাথে মুক্ত পাখির মত উত্তম ধারণা রেখে চলাফেরা করা আর মন্দ ধারণা নিয়ে চলাফেরা করার মধ্যে আকাশ পাতাল ব্যবধান থাকে।ততক্ষণ পর্যন্ত মন্দ ধারণা করা যায় না,যতক্ষণ পর্যন্ত প্রমাণ সরূপ কিছু পাবো না।আর মন্দ ধারণা করলেও অপরের মাঝে সে সব কথার কথায় বলে ফেলা আমার মতে আরো জগণ্য কাজ বলে মনে করি।তাই সরাসরি ব্যক্তির সাথে কথা বলে নেয়া উচিত। আচ্ছা,অনুমান নিয়ে আমাদেরকে ইসলাম কি শিক্ষা দিচ্ছে?আমরা তো কারো ব্যাপারে তিল পরিমাণ কোনো ক্লু ফেলেই মন্দ অনুমান করে বসি।অথচ সূরা হুজরাতে রাব্বে কারীম ইরশাদ করেছেন - ‘হে মুমিনগণ! তোমরা অনেক রকম অনুমান থেকেই বেঁচে থাকো। কেননা কিছু ক
Posts
- Get link
- X
- Other Apps
অন্যরকম ভাবনায় শিক্ষকের প্রেম 𝕄𝕦𝕙𝕒𝕞𝕞𝕒𝕕 𝕆𝕓𝕒𝕚𝕕𝕦𝕝𝕝𝕒𝕙 𝔽𝕒𝕣𝕦𝕜. মহান এক পেশার নাম "শিক্ষকতা"।একজন শিক্ষার্থীকে কেবল মাত্র শিক্ষিতই নয়,বরঞ্চ ভালো মানুষ করে গড়ে তোলার গুরুদায়িত্বটা থাকে শিক্ষকের উপরই।আর এই শিক্ষার জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষকের।নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলেছিলেন - "আমাকে শিক্ষিত মা দাও,আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দেব।" কিন্তু সম্প্রতিকালে শিক্ষক আর ছাত্রীর মাঝে শিক্ষার মান বিরাজের সাথে সাথে অবৈধ এক সম্পর্কের মান বিরাজ করছে।এসব তো এখন স্যোসাল মিডিয়ার হিট করা লিংক থাকে।গেল কিছুদিন আগেও রাজধানীর নামকরা এক কলেজ শিক্ষক ও এক শিক্ষার্থীর গোপন কথোপকথন ও ব্যক্তিগত ছবি ফাঁস হয়েছিল।কোনো শিক্ষক কিংবা শিক্ষার্থীরা কিছুতেই বুঝতে পারেনি তাদের মধ্যে এত গভীর সম্পর্ক চলছিল।যেন ভাঁজা মাছ উল্টিয়ে খেতে পারছে না। নওগাঁ জেলার এক স্কুলের গ্রন্থগার পদের শিক্ষক।বই আদান প্রদানের মাধ্যমে ছাত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন।পরে বিষয়টি অন্যান্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানাজানি হয়। চট্টগ্রামে ছাত্রীর সাথে গোপনে প্রেম করে পরিবারের কাছে শিক্ষক বিয়ে প্রস্তাব দেয়।প্রস্তাব প্রত্যাখ্য
কবিতা - আড়ি
- Get link
- X
- Other Apps
আড়ি মুহাম্মদ ওবাইদুল্লাহ্ ফারুক রাত ভর পাহারা দিতাম তুমি আমাকে,আর আমি তোমাকে। তোমাকে বলতাম আমার মনের যত কথা তুমি তো কম ছিলে না তোমার বেলায়। এই তো শুরু হল কভু আমাদের ভালবাসা। তোমার আমার ঘনিষ্ঠতা আগে তো ছিল না, একটা বটের ছায়ার সুবাদে শুধু হায় হ্যালো হতো,কিন্তু বন্ধনটুকু গাঢ় হল না। উপরওয়ালা তোমার আমার ভালবাসাকে শুধু তার জন্যে নির্ধারণ করেছেন। সাথে কিছু মিশ্রণ দিয়েছেন, যার শ্রেষ্ঠত্ব তুলনাহীন। বিস্তৃত করেছেন আকাশচুম্বী, জন্ম থেকে জন্মান্তরে। তাইতো জানতে পেরেছো আজ তোমার আমার যত গোপনীয়তা। যেথায় রয়েছে জমা মান অভিমান,সুখ দুঃখের ঠিকানা। পৃথিবীর বুকে কারো সাধ্য নেই এই ভালবাসাকে চূূর্ণ বিচূর্ণ করতে। কখনো যদি মনে আড়ি জমে লিখে রেখো একটি ছোট গল্পে, অবসরে দুজনে দখিনা হাওয়া গায়ে লাগিয়ে করে দেব সব অভিমান ধ্বংস। ১০.০৭.১৯ইং হা/এ
শ্রাবণের বন্ধু
- Get link
- X
- Other Apps
শ্রাবণ একটি নামও বটে। তিনি অত্যান্ত মেধা সম্পূর্ণ এবং বুদ্ধিমান মানব।মানুষ কে খুব ভালবাসেন।তবে হ্যাঁ,যে মানুষ গুলো ভাল হয় তাদেরকেই।কারণ তারা বুঝে যে আসলে ভালরা সর্বস্থলে ভালটাই বজায় রাখে।তারা কখনো কাউকে প্রতারিত হতে দেয় না,বরং উজ্জল, আলোকিত পথ দেখিয়ে দেয়। এমনটাই ঘটে ছিল এই লোকটার বিপরীতে।তিনি তখন সম্ভবত হাই স্কুল ছেড়ে কলেজে উঠেছে।সম্ভবত নয়,আসলে সে সময়ই।স্কুল জীবনে তিনি অসংখ্য শুভাকাঙ্ক্ষা,বন্ধু-বান্ধব রেখে এসেছেন।কিন্তু তাদের কে ছাড়া থাকতে খুব কষ্ট হচ্ছে।কি আর করবে?জীবন কে রাঙাতে হলে তো কিছু ত্যাগ করতে হবে। প্রথম দিন কলেজে এসে কারো সাথে কথা বলছিল না। শিক্ষকরা বক্তব্য দিচ্ছে। মনোযোগ দিয়ে তিনি শ্রবণ করছিলেন।হঠাৎ পাশের দুই তিন জন লোকের সাথে একটা দুইটা কথা বলতে বলতে আলতো আলতো পরিচয় হয়।এক সময় নাম্বার নিল।বাচ,হয়ে গেল কয়েক টা নতুন বন্ধু।সেদিন বৃষ্টি ছিল।বৃষ্টির দিনে কার না মন ভাল থাকে?কিন্তু সেই দিনটাই শ্রাবণের ভাল কেটেছে।পেয়েছে নতুন সাথী,নতুন স্যার,নতুন আঙ্গিনার অঙ্গন।খুশি মনে রাস্তার পচা দূগন্ধ পানিতে বন্ধুদের সঙ্গে টিপ টিপ পায়ে হেটে কিছু পথ গেল।কিছু দূর যাওয়ার পর বন্ধুদের বিদায় দিয়ে গাড়িত
নীল পাঞ্জাবী
- Get link
- X
- Other Apps
নীল পাঞ্জাবী মুহাম্মদ ওবাইদুল্লাহ্ ফারুক বছরে দুটি দিন মুসলমানের জন্যে সবচেয়ে বেশি আনন্দের হয়।এক হলো ঈদুল ফিতর,অন্যটি ঈদুল আজহা।ঈদুল ফিতরে শিশু কিশোরদের আনন্দটা থাকে অন্য রকমের।সব রোজা রাখা,রোজার মধ্যে ঈদের শপিং করা।নতুন জামা কাপড় পড়ে বন্ধুরা মিলে হাসি খুশি তে ঈদের কোলাকালি,আর সালাম বিনিময় করা।ধনী গরীব সকলের কাঁধে কাঁধ লাগিয়ে এক হওয়া।গত বছরের ন্যায় এবছর ঈশিতার নতুন প্ল্যান যোগ করল।এবার ঈদে ঈশিতার নীল জামা পড়বে বলে দেয় ভাইয়াকে। বছর কয়েক আগে ঈশিতার বাবা মারা যায়। তখন ঈশিতার বয়স ছিল মাত্র আড়াই বছর।তখন ঈশিতা বুঝতে পারে নাই বাবা মারা যাওয়ার বেদনা কি?সে মনে করত,বাবা শহরে চাকরী করতেছে।এ টুকু বাচ্ছা চাকরী বা আর বুঝবে কি? গ্রামের বাড়িতে মাকে নিয়ে ঈশিতা থাকে।ঈশিতা,তার বড় ভাই আর মাকে নিয়ে এখন পরিবারের সদস্য।বাবা মারা যাওয়ার পরই পরিবারের হাল ধরতে হয়েছে রোহানকে।শহরে পড়ালেখার পাশাপাশি রোহান চাকরীও করছে।মেধার জোরে পাবলিক ভার্সিটি তে চান্স পেয়েছে।তাই পড়ার খরচও একটু কম পড়ে।যদিও রোহানের জন্যে সে টাকাও বহন করতে হিমসিম খেতে হয়।এখন মোটামোটি শীতল।সব সামলিয়ে নিতে পারছে। রোজা রেখে অফিস করা,পড়তে বসা,আবার একটা
ফিলিস্তিনী আর্তনাদ | Palestinei Arthonad | একক অভিনয়
- Get link
- X
- Other Apps
#SaveAqsa #SaveMuslims #bangladeshstandswithpalestine #FreePalestine #AlAqsaMosque #IsraeliAttackonAlAqsa #IsraeliTerrorism #AlAqsaUnderAttack #savepalestine #savethemuslims #StopTerrorismAgainstMuslims #AlAqsa #StopConspiracyAgainstIslam #stopIsraeliTerrorism #PalestinianLivesMatter #PalestineWillBeFree